নারী এবং পুরুষ সবাই ব্যবহার করতে পারবেন।
 বিএসটিআই স্টিকার এবং হলোগ্রাম দেখে কিনুন

এই কম্বো সেটের কার্যকারিতাঃ
♦️আপনার ত্বককে প্রাকৃতিকভাবে পরিষ্কার করবে।
♦️ত্বকের এলার্জি দুর করে ত্বককে শীতল রাখবে।
♦️ত্বকের হোয়াইটহেড, ব্লাকহেড এর ভেতরে জমে থাকা সিবাম কমিয়ে মসৃন করবে ।
♦️ত্বকের অতিরিক্ত ব্রন, ব্রনের দাগ কমিয়ে ত্বককে অতুলনীয় করবে ।
♦️আপনার ত্বককে মইশচারাইজ করবে।
♦️আপনার ত্বককে প্রাকৃতিকভাবে উজ্বল করবে।
♦️ত্বকের মৃতকোষকে পুনরুজ্জীবিত করে সজিবতা ফিরিয়ে আনবে।
♦️আপনার ত্বকের ফ্রিকেল, মেছতা, পিগমেন্টেশন নিয়ন্ত্রণ করবে।
♦️আপনার ত্বকের ওপেনপোঁড় মিনিমাইজ করবে।
♦️আপনার ডাল এবং ডেমেজ ত্বককে রিপেয়ার করবে।
♦️পাতলা হয়ে যাওয়া স্কিনকে পুনরুদ্বার করে হেলদি করবে।

এই কম্বো ব্যবহার প্রনালীঃ
 প্রতিদিন সকালে এবং রাতে ভালো করে পরিষ্কার পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেইচওয়াশ পরিমাণ মতো হাতের তালুতে নিয়ে চার্কুলেশন মুডে মেসেজ করুন। তারপর পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে নিন।
 ফেইচওয়াশ করার পর স্কিনের পানিগুলো তাওয়াল বা টিস্যু দিয়ে না মুছে হাত দিয়ে ঝরিয়ে নিন। পরিমান মত এসেন্স ফ্লুড বাম হাতে নিয়ে ডান হাতের ২-৩ ফিংগার দিয়ে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে মেসেজ করে মিশিয়ে দিন
 ফেইচওয়াশ এবং এসেন্স এর পর রাতে এই এম্পুল দুই ড্রপ দুই গালে এবং এক ড্রপ কপালে দিয়ে আলতোভাবে এবসরভ করে দিন।
 তারপর নাইট ক্রিমটি অল্প পরিমানে নিয়ে পুরো স্কিনে টিপের মত দিয়ে আলতোভাবে মিশিয়ে দিন।

【কম্বো সেটের প্রয়োজনীয়তাঃ】
আমাদের দেশের আবহাওয়া, সূর্যের বেগুনি রশ্মি, এবং অতিরিক্ত পলিউশনের কারনে ত্বকের এপিডারমিস লেয়ারে অনেক জীবানু জমে থাকে। যা স্কিনের অনেক সমস্যা তৈরী করতে পারে যেমনঃ (সান ট্যান, পিগমেন্টেশন, মেলাসমা, পিম্পল এবং পিম্পল স্পট, নিস্তেজতা, ঝুলে যাওয়া, এমনকি আপনার ত্বককে ডেমেজ করে দিতে পারে) সেক্ষেত্রে সঠিক নিয়মে দিনে এবং রাতের স্কি কেয়ার করা খুবই জরুরী। নিয়ম মেনে (ফেইচওয়াশ, স্কিন টোনার, মইশচারইজার জেল অথবা ক্রিম, সিরাম এবং নাইট ক্রিম) ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কারন একটা সুনির্দিষ্ট কসমেটিকস দিয়ে কখনোই ত্বকের যত্ন সম্ভব নয়।